শিশুদের ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার

ডেঙ্গু রোগ কি?


ডেঙ্গু হলো একটি ভাইরাস জনিত রোগ যা ডেঙ্গু মশার কামড়ের কারণে উৎপন্ন হয়। এই ভাইরাস মশার মাধ্যমে মানুষের ক্ষতি করে। ডেঙ্গুর লক্ষণগুলির মধ্যে প্রধানত জ্বর, শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, জ্বলমান চোখ, শরীরে চাকচুরি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি একটি গম্ভীর রোগ হতে পারে এবং যত তাড়াতাড়ি প্রাথমিক চিকিৎসা না হয়, তত তাড়াতাড়ি অধিক জীবনপ্রাণ প্রতিক্রিয়া উৎপন্ন হতে পারে।



ডেঙ্গু কেন হয়?


ডেঙ্গু হয় যখন একজন মানুষ ডেঙ্গু ভাইরাসের একটি প্রকার আইনিক মশা, যারা সাধারণত এডিস মশা বলা হয়, একজন সুস্থ্য বা পূর্বে ডেঙ্গু রোগীর প্রতি ছড়ানো মশার কামরে কাটে বা ডেঙ্গু রোগীর রক্তে মশা বাড়তে পারে। এই মশার মাধ্যমে ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করে সংক্রান্ত রোগ উৎপন্ন করে। আরও বেশি বিস্তারিত জানতে অনেক বেশি বড়ো মোশাগুলির জন্য উপযুক্ত জলাবদ্ধতা প্রদান করা, ওষুধ বা কিছু সার্জিক্যাল প্রক্রিয়া এবং সঠিক সময়ে ভ্যাকসিনেশন সহ অন্যান্য প্রতিকারমূলক পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা ডেঙ্গুর হোয়ার ঝুঁকি কমানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রধান কাজ।


শিশুদের ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার 


শিশুদের ডেঙ্গু রোগের লক্ষণসমূহ:

  • প্রতিরোধশীল ক্ষমতা হ্রাসের কারণে শিশুর প্রতিকূল রোগ দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।
  • প্রকোপকারী সময়ে তেম্পারেচার বৃদ্ধি হতে পারে।
  • শীতলতা করে যেতে পারে।
  • মাথা ও শরীরে ব্যাথা হতে পারে।
  • পানিতে লাগে ত্বকে উঁচু লাল লেখা দেখা যেতে পারে।
  • চোখে চোখের মোতামুতি দেখা যেতে পারে।


শিশুদের ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার:


  • অত্যন্ত গুরুতর হতে পারে, তাই দ্রুত চিকিৎসা অনুমোদন করা উচিত।
  • প্রতিকার হিসেবে শিশুকে প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি করা হতে পারে, যেখানে তারা উচ্চমাত্রা চিকিৎসা ও যত্ন পাবে।
  • শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিশ্রান্তি, পানি, ও খাবার দেওয়া উচিত।
  • উচ্চ প্রতিরোধশীল কাপড় পরিধান করে তার শরীর সুরক্ষিত রাখা উচিত।
  • ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য মশার দ্বারা প্রতিরোধ করা উচিত, তাই মশার কণা বিলম্বিত অঞ্চলে থাকা উচিত।


যেভাবে নির্দেশিত হলো, আরো পরামর্শ এবং চিকিৎসার জন্য নিকটস্থ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।


ডেঙ্গু প্রতিরোধ কিভাবে করা যায়


মশার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া : ঘরের আশাপাশের মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহার করা হতে পারে মশার কীটনাশক, মশার ঝুলি, মশার জন্য মেশিনি, বাড়ির আতুর বা অন্যান্য ব্যক্তিগত মশার নিয়ন্ত্রণ উপায়।


সঠিক সাইক্লিং প্রবাহের ব্যবস্থা: ডেঙ্গু মশার উদ্ভবনে নদীর জলের প্রবাহ বন্ধ করা এবং ভাল পরিবেশের জন্য নিয়ন্ত্রণ প্রদান করা হতে পারে।


সম্মুখীন রক্ষা: মশার কাটা থেকে বাচার জন্য মশার নেট বা প্রয়োজনে প্রয়োজনে প্রহরী পরিধান পরিবেশন করা।


সঠিক নির্মিত পরিবেশ: ডেঙ্গু মশার বাসস্থান হতে দেওয়া নিষিদ্ধ জলস্থলের বিশেষত সমালোচনা করা প্রয়োজন।


সঠিক ব্যক্তিগত সামগ্রী: মশার কাটা থেকে বাচার জন্য ধুমপান, প্রহরী ও অন্যান্য মশার নিয়ন্ত্রণ উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

অতএব বলা যায় যে, ডেঙ্গুর প্রতিরোধে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানের সহায়তাও গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত।


ডেঙ্গু থেকে বাচতে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত? 


ডেঙ্গু একটি জীবাণুতে হত্যাধর্মী রোগ যা প্রজনন মশা, অনেকটা প্রধানত এডিস মশা নামে পরিচিত, এর মাধ্যমে ছড়ায়। এই রোগ প্রকোপ বাড়ানোর বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন জলাবদ্ধতা, বৃষ্টির পানির সংক্রমণ, মশার বৃদ্ধি, এবং অনিয়মিত পরিষ্কারের অভাব। ডেঙ্গু এডিস মশার বাসস্থানে প্রধানত জলাবদ্ধতা যেমন বাড়তে পারে, সেই কারণে পরিবারের বাড়ির চারপাশে জল জমাদি জায়গা মুছে দেওয়া, গোলক বা পাত্রে সাদা পানি পরিষ্কার করা, কোনো পাত্রে পানি না জমে থাকা, মশার জন্মবালিশ বা প্রতিবন্ধী পরিষ্কার করা যাতে মশা মারা যেতে পারে। 


আপনারা যেসব ব্যক্তি বা পরিবার ডেঙ্গু ঝুঁকিতে আছেন তাদের জন্য অত্যাবশ্যক তিনটি বিষয় মনে রাখা উচিত: প্রতিরোধ, চিকিৎসা, এবং মশার নির্মূলন। ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য মশার সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য দরকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত, যেমন মশার প্রতি সময়ে ঘরের চারপাশে পানি না জমে থাকা, মশারী নেষ্ট ধরে রাখা, বা মশার নির্মূলনের জন্য মশারী ধরে নেওয়া। চিকিৎসা দ্বারা, রোগীদের উচ্চ পরিমাণে পানি পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়, এবং অতিরিক্ত প্যারাসেটামল এর মতো অনুমোদিত ঔষধ দ্বারা জ্বর ও ব্যাথা নিরাময় করা হয়। শেষে, মশার নির্মূলনের জন্য সাধারণত প্রতিটি ঘরে পানি জমানো বন্ধ করা উচিত এবং পানি জমানোর জায়গায় লার্ভা ধরে নেয়ার জন্য সাধারণ প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

Next Post Previous Post