কৃমি দূর করার ঘরোয়া উপায়
প্রিয় দর্শক, তথ্য আইটির পক্ষ থেকে সবাইকে আজকে জন্য স্বাগতম। আজকে আমরা যে কৃমির ঔষধ গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো তা নিচে দেওয়া হলো -
কৃমি কি?
কৃমি হচ্ছে একধরনের সাধারণ জীবাণু বা প্রাণী যা অনেকটা ফাঁদের আকারে থাকে। এগুলি ধরা পড়ে প্রায় সবসময় পৃথিবীতে পাওয়া যায়, এবং অনেক বিভিন্ন ধরনের কৃমি রয়েছে যেগুলি পানি, মিটি, পাতা, প্রাণীর গা ইত্যাদির মধ্যে থাকে। কৃমিরা প্রায়ই অন্যান্য জীবাণুর মতো সিল বা খোঁজমুছো দ্বারা প্রকৃতপক্ষে জীবিত থাকে।
কৃমি কতপ্রকার ও কি কি?
কৃমিদের প্রধানত দুই বিভাগে বিভক্ত করা যায়: প্ল্যাটিহেলমিন্থিস এবং নেমাটোডা। প্ল্যাটিহেলমিন্থিস কৃমিরা প্ল্যাটি নামে পরিচিত, যেগুলি স্থানিক স্তবকে প্রতিষ্ঠিত করে এবং নেমাটোডা হলো স্থানান্তর কৃমি, যা বেশিরভাগে মাটির মধ্যে থাকে এবং মৃত জীবাণু বা প্ল্যান্টসেল খায়। অধিকাংশ কৃমি মানব ও অন্যান্য প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর নয়, কিন্তু কিছু কৃমি মানুষের জন্য ক্ষতিকর রোগের কারণ হতে পারে।
এছাড়াও কৃমি বা কীটপতঙ্গের অনেক প্রকার আছে, যেমন নীচের অনুযায়ী:
১. মুক্তায়মা
২. পাচনায়মা
৩. চৌব্বিশ দণ্ডপতি
৪. ডাইফলবোট্রেলিওসিস
৫. নেমাটোড
৬. ক্রিপ্টোস্পোরিডিয়া
৭. অ্যামিবা
৮. কব্জি
৯. ফাস্কোলীডিওসিস
১০. ইউমাইব্লসি
১১. ম্যালারিয়া
১২. ট্রিকিনেলা
কৃমি কেন হয়?
কৃমি হচ্ছে অতি সাধারণ জীবাণু যা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন জীবজন্তুর মধ্যে একটি। এগুলি পৃথিবীর সবজানা পরিবেশে অনেকগুলির মধ্যে থাকে এবং অনেকগুলির মধ্যে রয়েছে যারা মানবের জীবনের জন্য উপকারী হতে পারে। কৃমিগুলি পৃথিবীর পানিতে, মিটে, মাটিতে, পাতায়, প্রাণীদের গায়ে, মানুষের অঙ্গে ইত্যাদি পায়া যায়। অনেকগুলি কৃমি খাদ্য লবণ, ধাতু এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থ তৈরি করে যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। অন্যদিকে, কিছু কৃমি মানবের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং রোগ বা ব্যাধির কারণ হতে পারে, যেমন ম্যালেরিয়া, কালাজিরা, ওয়ার্ম, এচআইভি, ইত্যাদি। এতে সংক্রমণের ধরন ও উৎপত্তি ভিন্ন হতে পারে। এদিকে, কৃমিরা পৃথিবীর প্রাকৃতিক অর্থে ভূমিকা রাখে সার্বিক পুনরুত্থানে, মাটি ও পানির গঠনে এবং পৃথিবীর ভাষা সংরক্ষণে।
কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয়
কৃমির ট্যাবলেট নিয়মিত প্রয়োজনে একটা বা দুইটা খেতে হয়। তবে, এটা বিশেষ চিকিৎসকের পরামর্শের অধীনে হওয়া উচিত। অধিক তথ্যের জন্য দয়া করে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
কৃমির ট্যাবলেট কিভাবে খেতে হয়?
কৃমির ট্যাবলেট খেতে হলে নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হয়:
১. প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণে ও সময়ে খাবারের সাথে ট্যাবলেট গ্রহণ করুন।
২. ট্যাবলেট পূর্ণভাবে খাবারের সাথে নিন। যদি নির্ধারিত না থাকে, এটা অধিক প্রভাবশালী হতে পারে না।
৩. ট্যাবলেটটি কোনো নরম পানি দ্বারা সেবন করুন।
৪. চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্ধারিত সময়গুলি মেনে চলুন এবং ডোজ মিস করবেন না।
৫. ট্যাবলেট খাওয়ার পর স্বল্প পরিমাণে পানি খাওয়ানো যায়।
এই ধাপগুলি অনুসরণ করা ট্যাবলেটের প্রভাবশালীতা বাড়ায় এবং পারদর্শী চিকিৎসা সাধারণত সহজ করে। যদিও, নির্দিষ্ট পরামর্শের জন্য সবসময় চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
৫০টি কৃমির ট্যাবলেট এর নাম
আমার জানা মতে ৫০টির ও বেশি কৃমির ট্যাবলেট এর নাম নিচে দেওয়া হলো -
- আলবেন্ডাজোল (Albendazole)
- মেবেনডাজোল (Mebendazole)
- প্রাইকোয়ান্টেল (Pyrantel)
- লেভামিসোল (Levamisole)
- ইভারমেক্টিন (Ivermectin)
- প্রাজিকোয়ান্টেল (Praziquantel)
- নিতাজোল (Nitazoxanide)
- টিয়াবেনডাজোল (Thiabendazole)
- পেন্টাস্টোমিডিন (Pentostomidine)
- ডাইচলোরফেনস (Dichlorophene)
- থিয়াবেনডাজোল (Thiabendazole)
- ত্রিচ্লোরফোস (Trichlorphon)
- লোত্রাক্সিন (Loxosceles)
- বেস্টিনিক (Benznidazole)
- ক্রিজোল (Creosote)
- মিলবেমাইসিন (Milbemycin)
- কিপালোটানিল (Cipalotonil)
- কারবাচোল (Carbophenothion)
- নিকটিন (Nicotine)
- ফ্লোকুআমাইড (Flubendamide)
- ইমিডাক্লোপ্রিড (Imidacloprid)
- এসিন্টামাইড (Acentamides)
- ক্লোরফিনিপ্রিড (Chlorfenapyr)
- নিপ্টফিনিপ্রিড (Nipfenpyrads)
- আসিট্রাপ্রিড (Acetrapyrads)
- ফিপ্রাপ্রিড (Fiprapyrads)
- মিথিক্লোপ্রামিড (Methaclopramides)
- ক্লোরফ্লোপ্রামিড (Chlorflumethopramides)
- থিয়াবেন্ডাজোল (Thiabendazole)
- কিপালোটানিল (Cipalotonil)
- বেনজিডাজোল (Benzidazole)
- আইবেকটিন (Abamectin)
- প্রিজিক্লোপ্রামিড (Praziquantel)
- ফ্লুবেন্ডামাইড (Flubendamide)
- ইমিডাক্লোপ্রিড (Imidacloprid)
- থিয়াবেন্ডাজোল (Thiabendazole)
- ক্লোরফিনিপ্রিড (Chlorfenapyr)
- ফ্লোবেন্ডামাইড (Flubendamide)
- মিথিক্লোপ্রামিড (Methaclopramide)
- নিকটিন (Nicotine)
- ট্রিক্লোরফোন (Triclofon)
- টেট্রারামাইড (Tetramides)
- আইভারমেকটিন (Ivermectin)
- প্রিজিকোয়ান্টেল (Pyrantel)
- নিটাজোক্সানাইড (Nitazoxanide)
- ক্লোরফিনিপ্রিড (Chlorfenapyr)
- আবামেকটিন (Abamectin)
- আইভালমিসোল (Ivemisol)
- লেভামিসোল (Levamisole)
- মিটিলাজোল (Methylazole)
কৃমির ট্যাবলেট না খেলে কি হয়
যদি কোনও কৃমির ট্যাবলেট না সেবন করা হয়, তবে কৃমির সঙ্গে লড়াইতে শরীরের রোগানুসারে বিভিন্ন অসুখ উত্পন্ন হতে পারে, যেমন পেটে ব্যাথা, পায়ে জ্বালা, বমি, ডায়রিয়া, ওজন হ্রাস, ইত্যাদি। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। ডাক্তার পরামর্শ দেওয়ার পরে কোনও ঔষধিকে নিয়ে অনুসরণ করা উচিত হবে।
শিশুদের কৃমির ঔষুধের নাম
১০টি শিশুদের কৃমি দমনে ঔষদের নামসমুহ নিচে দেওয়া হলো -
১. অ্যালবেন্ডাজোল (Albendazole)
২. মেবেনডাজোল (Mebendazole)
৩. পিরান্টেল পামোয়াট (Pyrantel Pamoate)
৪. ইভারমেকটিন (Ivermectin)
৫. পিপেরাজাইন (Piperazine)
৬. লেভামিসোল (Levamisole)
৭. প্রাজিকোয়ান্টেল (Praziquantel)
৮. ডায়েন্টেল সালিন (Dentel Saline)
৯. অক্সিবেনডাজোল (Oxibendazole)
১০. নিক্লোবেন্ডাজোল (Niclosamide)
এইগুলি হল কিছু পরিচিত কৃমির ঔষুধের নাম। তবে, যেকোনো চিকিৎসা নির্বাচন করার আগে, শিশুর স্বাস্থ্যের সমস্যাটির ধরণ এবং কৃমির ধরণের উপর ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা
শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিশ্লেষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। কৃমির ব্যবস্থাপনা করা ছাড়াও এটি শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। প্রাথমিকভাবে, ব্যক্তিগত পরিস্থিতিতে নির্ধারিত হতে পারে যে কোনও কৃমির মধ্যে থাকে কিনা। সাধারণত, শিশুদের কৃমির বিপর্যস্ত লক্ষণ হতে পারে খুব সাধারণ, কিন্তু সেগুলি সম্পর্কে চিকিত্সকের মতামত নিতে উচিত। সাধারণত, শিশুদের কৃমির প্রতিরোধ করতে রুটিন পরিষ্কার ও পরিষ্কার পরিবেশ, পরিষ্কারভাবে ধুলো, যথাযথ খাবার ও পানির গুণগত মান, সম্পর্কিত শিক্ষার অনুষ্ঠান ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। যদি কোনও কৃমির সনাক্ত হয়, তবে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে উচিত এবং তার পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়া উচিত হতে পারে। সাধারণত, কৃমির ঔষধ প্রেস্ক্রিপশন করা হয় এবং এটি অভ্যন্তরীণভাবে নেওয়া হতে পারে।
কৃমি প্রতিরোধ করার উপায়
কৃমি প্রতিরোধ করার উপায়গুলো হতে পারে:
১. পরিষ্কার ও স্বচ্ছতা মেনে চলা
২. পর্যাপ্ত পানি পান করা
৩. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
৪. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা
৫. প্রতিদিন ব্যায়াম করা
৬. নিয়মিত হাঁটা করা
৭. বাল্যবয়সের কৃমি চিকিৎসা করানো
৮. শিশুদের শিক্ষা করা কোনো খাদ্য অপছন্দ না করা
৯. মৎস্যবিক্ষেপ থেকে বিরত থাকা
১০. বাসা ও পরিবেশের পরিষ্কারতা বজায় রাখা
১১. মাছের সঠিক ধরনের প্রবাহিত ও পরিমাণে খাওয়া
১২. অতিসংক্রামক প্রদাহ ব্যবহার করা
১৩. খাদ্যে প্রস্তুতির সময় সঠিক নিয়মে ধোয়া
১৪. সম্পূর্ণ কুড়িয়ে ফেলা
১৫. ডায়াবেটিস নিয়ে যত্ন নেয়া
১৬. স্নানের পর পর্যাপ্ত পরিমাণে সুরক্ষা নীড়ে পরা
১৭. অতিসংক্রামক প্রদাহের বিরুদ্ধে টিকা নেয়া
১৮. প্রাকৃতিক পদার্থ ব্যবহার করা
১৯. ঘরের পুরোধ পরিষ্কার রাখা
২০. স্বাস্থ্যকর ব্যবহারকারী পরিপূর্ণ কুড়িয়ে ফেলা
২১. মশা বা অন্য কোনো কৃমির জন্য দল প্রতিরোধের উপায় অনুসরণ করা
২২. পরিশ্রমশীল পরিবেশে থাকা
২৩. হাস্পাতালে যেতে অতিসতর্ক হওয়া
২৪. অতিসংক্রামক জীবাণুবাহী পদার্থ থেকে দূরত্ব রাখা
২৫. সাফল্যের জন্য প্রধান কৃমি কন্ট্রোল করা
২৬. হাত ও পা ধোঁয়া
২৭. কাপড় ধরা
২৮. সুস্থ কৃমি বা বাগানের সম্পূর্ণ পরিবেশ তৈরি করা
২৯. নগ্নতার উপর বিশেষ গম্ভীরতা দেওয়া
৩০. অতিসংক্রামক সামগ্রী থেকে দূরত্ব রাখা
৩১. কোমর ও ট্রাউজার ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করা
৩২. সবসময় আগ্রহী থাকা এবং সব সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা
৩৩. হাত ধোঁয়া এবং খাবার পরিষ্কার করা
৩৪. ব্যক্তিগত হাইজিন মেনে চলা
৩৫. খাদ্যে বিশেষ যত্ন নেওয়া
৩৬. ব্যক্তিগত পরিষ্কারতা মেনে চলা
৩৭. অতিসংক্রামক প্রদাহের জন্য টিকা লাগানো
৩৮. স্বাস্থ্যকর অভ্যন্তরীণ পরিবেশ তৈরি করা
৩৯. আদর্শ প্রকৃতি বা প্রাকৃতিক পদার্থ ব্যবহার করা
৪০. ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য মেনে চলা
৪১. পরিবেশে নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রচুর মাত্রায় পানি পান করা
৪২. মৎস্যবিক্ষেপ থেকে দূরত্ব রাখা
৪৩. শীতকালে নিয়মিত উষ্ণাগার ব্যবহার করা
৪৪. নিয়মিত চেকআপ পরীক্ষা করা
৪৫. বিশেষ যত্ন নেওয়া খাদ্যে
৪৬. পরিবেশে আদর্শ সামগ্রী ব্যবহার করা
৪৭. খাদ্যে যত্ন নেয়া
৪৮. খাদ্য পরিষ্কার করা
৪৯. স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকা
৫০. আচরণে সঠিকভাবে ব্যবহার করা।
কৃমি থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়
কৃমি থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়গুলো নিচে দেওয়া হলো:
- পরিস্কার পানি খাওয়ানো।নিয়মিত পরিস্কার পানি খাওয়ানো কৃমির বিনিময়ে সহায়ক।
- পরিষ্কারভাবে হাত ধোয়া।খাওয়ার পরে হাত ধুয়ে কৃমি সহজেই প্রতিহার করা যায়।
- প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে পরিষ্কার খাবার।প্রাকৃতিক খাবার খেতে কৃমি থেকে বাঁচা সহায়ক।
- লেবুপানি খাওয়া।লেবুপানি খেলে কৃমি মারা যায়।
- গুড়ের রস খাওয়া।গুড়ের রস কৃমি প্রতিহারে সহায়ক।
- অলস খাবার পরিহার।অলস খাবার পরিহার কৃমি প্রতিরোধে মদ্ধত করে।
- পর্যাপ্ত নিদ্রা। পর্যাপ্ত নিদ্রা গ্রহণ করা কৃমি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- পরিষ্কার রক্ত। নিয়মিত রক্ত দানের মাধ্যমে পরিষ্কার রক্ত বজায় রাখা যায়।
- তাজা ফল খাওয়া। তাজা ফল খেতে কৃমির সহায়তা পাওয়া যায়।
- ধূমপান পরিহার।ধূমপান পরিহার কৃমির বিরুদ্ধে মাদ্ধত করে।
- যোগাযোগ সংরক্ষণ।অন্যান্য সংস্থাগুলির সাথে সামঞ্জস্য বজায। রাখা যায়।
- নিয়মিত ব্যায়াম।নিয়মিত ব্যায়াম করা কৃমি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- খাদ্যে ধন্যবাদ যোগ।খাদ্যে ধন্যবাদ যোগ করা কৃমি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- গোমূত্র পান।গোমূত্র পান করা কৃমি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- প্রতিদিন মেধাওষী খাওয়া। প্রতিদিন মেধাওষী খাওয়া কৃমির বিরুদ্ধে সাহায্য করে।
- প্রাকৃতিক ঔষধ। প্রাকৃতিক ঔষধ খেতে কৃমির সহায়তা পাওয়া যায়।
- সংস্কৃতি সংরক্ষণ।সংস্কৃতি সংরক্ষণ করা কৃমির বিরুদ্ধে মাদ্ধত করে।
- মেধাওষী খাবার পরিহার। মেধাওষী খাবার পরিহার কৃমির বিরুদ্ধে মাদ্ধত করে।
কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়
কোনো কৃমির ঔষধ খেলে পরিস্থিতি অনুযায়ী কয়েকটি ভিটামিনের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। তারা মূলত বিটামিন B গুলি (বিশেষত বিটামিন B12) এবং ফলিক অ্যাসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। এছাড়াও, কিছু কৃমির ঔষধে ভিটামিন C এবং D এর সাথে সম্পর্কিত কিছু নজর পাওয়া যায়। তবে, আপনি যদি কৃমির ঔষধ খান, তাহলে ভিটামিন সাপেক্ষে সাধারণভাবে আপনার আহারে পূরক খাবার যোগ করা উচিত হতে পারে। এটি নিশ্চিতভাবে আপনার ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের সাথে আলাপ করা উচিত।
প্রিয় বন্ধুরা,, আজকে এই পর্যন্ত সমাপ্ত পরবর্তীতে আবার কোনো রোগের সম্পর্কে জানাবো।